বরমী সেচ্ছাসেবী সংগঠন বন্ধু মঞ্চ নিয়ে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ বন্ধু মঞ্চ সেচ্ছাসেবী সংগঠনের

বরমী সোসাইটিঃ বন্ধুমঞ্চ সেচ্ছাসেবী সংগঠন বরমী  সংগঠনটা শুরু হয় ০৩/০১/২০২০ ইং হতে। তখন এইটা দৈনিক অধিকার পাঠক বন্ধুমঞ্চ সংগঠন নামে ছিলো। এইটা দৈনিক অধিকারের একটি পাঠক সংগঠন। এবং দৈনিক অধিকার বন্ধু মঞ্চ পাঠক সংগঠন হিসেবে একটা কমিটিও গঠন করে দেয় আমাদের। কমিটি হওয়ার পর হতে সকলে মিলে সিদ্ধান্ত নেই আমরা সেচ্ছাসেবী হিসেবে  কাজ করে যাবো। 




পরবর্তীতে আমাদের সেচ্ছাসেবী কার্যক্রম শুরু করি ১৮/০১/২০২০ ইং হতে, এবং আমরা সেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করতে থাকি। তখন থেকেই আমাদের সংগঠনে একটি বিষয় নিয়ে রেসারেশি শুরু হয় কারণ একটাই আমরা দৈনিক অধিকার এর অন্তর্ভুক্ত থাকতে চাইনি, আমরা শুধু সেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করতে চেয়েছিলাম। 

এরপরে সিদ্ধান্ত নেই যে, এই দৈনিক অধিকারের থেকে আমরা বের হয়ে এসে দৈনিক অধিকার কে এবং অধিকার শব্দটি বাদ দিয়ে পাশাপাশি আরো একটি শব্দ সেচ্ছাসেবী শব্দটি যুক্ত করে আমরা আলাদাভাবে একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করবো। আমরা কয়েকজন তরুণ সিদ্ধান্ত নেই বন্ধু মঞ্চ সেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে রুপান্তরিত করবো। সেই কমিটি থেকে বের হয়ে এসে বা বিলুপ্ত করে দিয়ে সাধারণ সদস্য হিসেবে সকলেই কাজ করে যাবো। উল্লেখ্য, আমরা এই কয়েকজন চলে আসার ফলে আগের কমিটি এমনিতেই বিলুপ্ত হয়ে যায়।

উক্ত বিষয়টি আমরা সকলে মেনে নিলেও দু'একজ মেনে নেয়নি বা মেনে নিতে পারেনি। ১৮/১২/২০২০ ইং সকলে মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত করে দেয়ার পরে একজন লোক তা মেনে নেয়নি, আমাদের নতুন সংগঠন ও পুরাতন কমিটি কোথায় থাকে না আমাদের থেকে সম্পূর্ণ ভাবে আলাদা হয়ে যায়। আমরা সকলেই তাকে অনুরোধ করলেও সে তার সিদ্ধান্তে অটল থাকে। 

আমরা সকলেই সাধারণ সেচ্ছাসেবী হিসেবে মানব ও মানবতার কাজে আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাচ্ছি এখন পরযন্ত। কিন্তু বিগত কয়েকদিন যাবত দেখতে পারছি আমরা সকলেই, কেউই একজ বন্ধু মঞ্চ সেচ্ছাসেবী সংগঠন এর সর্বোচ্চ পদটি দাবি করে প্রচার করে যাচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক। এতে করে আমাদের সংগঠনের কাজের বিঘ্ন ঘটছে। 

যে-ই সংগঠনের কোন কমিটিই নাই সে সে-ই সংগঠন এর সর্বোচ্চ পদটি কি করে দাবি করেন? তাছাড়া তিনি হলেন দৈনিক অধিকার পাঠক বন্ধুমঞ্চের কমিটির একজন ব্যক্তি। তিনি বন্ধু মঞ্চ সেচ্ছাসেবী সংগঠন এর দাবিদার কি করে হয়? সকল কে অনুরোধ করে উপরোক্ত কথাগুলো বলে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার দাবী জানিয়েছে বর্তমান সংগঠনের অন্যতম সংগঠক জনাব সোহাগ মোড়ল ও রাজু শেখ।

সোহাগ মোড়ল আরো বলেন, দৈনিক অধিকার পাঠক বন্ধুমঞ্চ সংগঠন একটি, আর আমাদের বন্ধু মঞ্চ সেচ্ছাসেবী সংগঠন আরেকটা। একটা পাঠক সংগঠন, আরেকটা সেচ্ছাসেবী সংগঠন। ২ টি সংগঠন ভিন্ন ভিন্ন নামে ও ভিন্ন ভিন্ন ধারার।

বর্তমানে এখানে যারা যারা সাহায্য ও শ্রম দিয়ে সাহায্য করেছেন তারা হলে মোট ১১ জন সদস্য। এখানে কোন কমিটি নেই তবে তারা সবাই সাধারণ সদস্য হিসাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারা হলেন জনাব মোঃ সজিব, জনাব সোহাগ মোড়ল, জনাব রাজু শেখ, জনাব আজহার উদ্দীন, জনাব নাকিব হায়দার, জনাব শাহজাহান আহমেদ, জনাব সালমান সজিব, জনাব এস আই অমিত, জনাব পারভেজ মোশাররফ, জনাব লালন আহনেদ ও জনাব লাবিব মাহমুদ ।

Post a Comment

0 Comments